نتائج البحث: 6236
|
ترتيب الآية | رقم السورة | رقم الآية | الاية |
4313 | 42 | 41 | ولمن انتصر بعد ظلمه فأولئك ما عليهم من سبيل |
| | | তবে যে কেউ আত্মরক্ষা করে তার প্রতি অত্যাচার হবার পরে -- তবে তারাই, তাদের বিরুদ্ধে কোনো রাস্তা নেই। |
|
4314 | 42 | 42 | إنما السبيل على الذين يظلمون الناس ويبغون في الأرض بغير الحق أولئك لهم عذاب أليم |
| | | পথ কেবল তাদেরই বিরুদ্ধে যারা লোকজনের উপরে অত্যাচার করে এবং দুনিয়াতে বিদ্রোহ করে ন্যায়সঙ্গত কারণ ব্যতিরেকে। এরাই -- এদেরই জন্য রয়েছে মর্মন্তুদ শাস্তি। |
|
4315 | 42 | 43 | ولمن صبر وغفر إن ذلك لمن عزم الأمور |
| | | আর যে কেউ অধ্যবসায় অবলন্বন করে ও ক্ষমা করে দেয়, তাহলে তাই তো হচ্ছে বীরত্বজনক কাজের মধ্যের অন্যতম। |
|
4316 | 42 | 44 | ومن يضلل الله فما له من ولي من بعده وترى الظالمين لما رأوا العذاب يقولون هل إلى مرد من سبيل |
| | | আর আল্লাহ্ যাকে ভ্রান্তপথে যেতে দেন তার জন্যে তবে তাঁর বাহিরে কোনো অভিভাবক নেই। আর তুমি অন্যায়াচারীদের দেখতে পাবে -- যখন তারা শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে -- তারা বলতে থাকবে -- ''ফিরে যাবার মতো কোনো পথ আছে কি?’’ |
|
4317 | 42 | 45 | وتراهم يعرضون عليها خاشعين من الذل ينظرون من طرف خفي وقال الذين آمنوا إن الخاسرين الذين خسروا أنفسهم وأهليهم يوم القيامة ألا إن الظالمين في عذاب مقيم |
| | | আর তুমি তাদের দেখতে পাবে এর সামনে আনা হয়েছে লাঞ্ছনার ফলে বিনত অবস্থায়, তাকিয়ে রয়েছে ভীত-সন্ত্রস্ত চোখে। আর যারা ঈমান এনেছে তারা বলবে -- ''নিঃসন্দেহ ক্ষতিগ্রস্ত তো তারা যারা কিয়ামতের দিনে তাদের নিজেদের ও তাদের পরিবারবর্গের ক্ষতি সাধন করেছে। এটি কি নয় যে অন্যাযাচারীরা দীর্ঘস্থায়ী শাস্তিতে রয়েছে?’’ |
|
4318 | 42 | 46 | وما كان لهم من أولياء ينصرونهم من دون الله ومن يضلل الله فما له من سبيل |
| | | আর তাদের সাহায্য করার কারণে আল্লাহ্কে বাদ দিয়ে তাদের জন্য অভিভাবকদের কেউ থাকবে না। আর যাকে আল্লাহ্ ভুলপথে চলতে দেন তার জন্য তবে কোনো গতি থাকবে না। |
|
4319 | 42 | 47 | استجيبوا لربكم من قبل أن يأتي يوم لا مرد له من الله ما لكم من ملجإ يومئذ وما لكم من نكير |
| | | তোমাদের প্রভুর প্রতি সাড়া দাও সেইদিন আসার আগে যাকে আল্লাহ্র কাছ থেকে ফেরানো যাবে না। তোমাদের জন্য সেইদিন কোনো আশ্রয়স্থল থাকবে না, আর তোমাদের জন্য রইবে না কোনো ধরনের অস্বীকারকরণ। |
|
4320 | 42 | 48 | فإن أعرضوا فما أرسلناك عليهم حفيظا إن عليك إلا البلاغ وإنا إذا أذقنا الإنسان منا رحمة فرح بها وإن تصبهم سيئة بما قدمت أيديهم فإن الإنسان كفور |
| | | কিন্ত তারা যদি বিমুখ হয় তবে আমরা তোমাকে তো তাদের উপরে একজন রক্ষাকারীরূপে পাঠাই নি। তোমার উপরে তো শুধু বাণী পৌঁছে দেওয়া। আর অবশ্য আমরা যখন মানুষকে আমাদের কাছ একে করুণা আস্বাদন করাই তখন সে এতে আনন্দ করে, কিন্ত তাদের হাত যা আগবাড়িয়েছে সেজন্য যদি কোনো মন্দ তাদের আঘাত করে, তবে মানুষ নিশ্চয়ই হয়ে যায় অকৃতজ্ঞ। |
|
4321 | 42 | 49 | لله ملك السماوات والأرض يخلق ما يشاء يهب لمن يشاء إناثا ويهب لمن يشاء الذكور |
| | | আল্লাহরই হচ্ছে মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সার্বভৌমত্ব। তিনি যা চান তাই সৃষ্টি করেন। তিনি যাকে চান কন্যাসন্তান দান করেন, আর যাকে ইচ্ছা করেন পুত্রসন্তান দেন, |
|
4322 | 42 | 50 | أو يزوجهم ذكرانا وإناثا ويجعل من يشاء عقيما إنه عليم قدير |
| | | অথবা তিনি তাদের জোড়ে দেন পুত্রসন্তান ও কন্যা-সন্তান, আবার যাকে চান তাকে তিনি বন্ধ্যা বানিয়ে দেন। নিঃসন্দেহ তিনি সর্বজ্ঞাতা, সর্বশক্তিমান। |
|